0
দুইহাজার এক দুই সালের দিকে একটা কম্পিউটার গেইম খুব খেলতাম, মাইক্রোসফট ফ্লাইট সিমুলেটর। গেমসটা ছিলো বিমান চালানোর একেবারে বেশিরকমের নিখুঁত একটা সিমুলেশান। এতোটাই নিঁখুত যে প্রথমে এইটা কে অফিশিয়ালি রিলিজ দেয়া নিয়ে বেশ ঝামেলা হয়েছিলো। নিন্দুকেরাও বলে টুইন টাওয়ারে হামলাকারী নাকি এইটা ব্যবহার করে অনেক প্রাক্টিস করেছিলো।

অর্ধবৃত্তাকার জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আমার মনে হলো সেইরকম কোন একটা ফ্লাইট সিমুলেটর গেমের মধ্যে ঢুকে গেছি। এই ক্ষুদ্র জীবনে অনেকবারই বিমানে চড়া হয়েছে, কিন্তু বিমানের জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেই মেঘে মোড়ানো পাইন গাছের ডগা, ডগার একটু নিচেই কি জানি কি এক পাখির বাসা, মেঘ একটু ফাঁক হয়ে গেলে নিচে ঘন সবুজ শস্যের খেত, খেতে কাজ করছে রঙচঙে কাপড় পরা মেয়েরা, ডানার অল্প ওপাশেই আকাশের দিকে উঠে গেছে সবুজ থেকে হাল্কা সবুজ- এর থেকে শাদা হওয়া পাহাড়– এইরকম দৃশ্য দেখা এই প্রথম।
বিমানটা এখন একটা সরু উপত্যকার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, দুই পাশেই খাড়া পাহাড়। আশেপাশের থেকে সহযাত্রীদের নানাবিধ বিস্ময়সূচক অব্যয়ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। সবই যে খুব উৎসাহী তা নয়, অনেকের মধ্যেই বেশ একটা ভয়ের ছাপ। এর কারণও আছে অবশ্য। ফ্লাইট ক্রু বাদ দিলে আমি, আমার ভাই এবং আমার বাবা- আমরা তিনজনই মনে হয় এই বিমানের সবচে কমবয়েসী যাত্রী। বিমান ভর্তি সব বুড়োবুড়ির দল!
প্রথম চমকটা পেয়েছিলাম কিন্তু এইজন্যেই। ব্যাঙ্কক থেকে আসা পারো-গামী দ্রুক এয়ারের ফ্লাইটে সেইদিন ঢাকার যাত্রী ছিলাম আমরা তিনজনই। প্লেনের দরজা দিয়ে ঢুকে যখন আইল ধরে এগোচ্ছি, প্রথমেই যা খেয়াল করলাম – বিমান ভর্তি সব বুড়োবুড়ি! এতো সিনিয়র সিটিজেনদের একটা জায়গায় একসাথে আমি কখনো দেখি নাই। খুবই অস্বাভাবিক একটা ব্যপার। তবে একট দিক চিন্তা করলে আবার ব্যপারটা খুব একটা অস্বাভাবিক না। কারন আমাদের গন্তব্যটাই একটু আজব মার্কা।
বলতে ভুলেই গেছি, সময়টা অকটোবর ২০১০, আমরা যাচ্ছি ভূটান! হিমালয়ের কোলে মেঘ আর কুয়াশা আর পাহাড় আর শিশিরভেজা বনে ঘেরা রহস্যময় একটা রাজ্য। উনিশশো সত্তর সালের আগে ওইখানে কোন মোটরগাড়ি চলার উপযোগী সড়কপথ ছিলো না। বিশ বছর আগেও সাধারন ট্যুরিস্ট ঢুকতে পারতো না ওখানে। নিরানব্বই সালের আগে টেলিভিশন ছিলো না।
ওদের রাজধানীতে এখনো কোন ট্রাফিক লাইট নেই। পুরো দেশটায় মানুষ সাত লাখেরও কম!
তবে পরে জানলাম, মাইক্রোসফটের সাথে যোগাযোগ করে ওদের নিজেদের ভাষার ফন্ট তৈরী করে নিয়েছে। উইন্ডোজ সেভেন এর ভূটানিজ সংস্করণও আছে একটা! হাসি
চারপাশে আকাশ ছোয়া পর্বতে ঘেরা সাত হাজার ফুট উঁচুতে পারো উপত্যকাই ভূটানের সবচে প্রশস্ত জায়গা, আর পারো বিমানবন্দর নাকি দুনিয়ার সবচে বিপদজনক বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে একটা। তাই শুধু ভূটানের রাস্ট্রীয় ক্যারিয়ার ছাড়া অন্য এয়ারলাইনসগুলো আসে না এইখানে। চারপাশের উঁচু পাহাড়, আঁকাবাকা উপত্যকা আর একেবারে বিমানের পেটে লেগে যাওয়া বনের চুড়ো পেরিয়ে একেবারে আক্ষরিক অর্থেই শ্বাসরুদ্ধকর ল্যানডিং এর পরে আশেপাশের সবাই যেভাবে ধরে রাখা নিঃশ্বাস ছাড়লো- সেইটা একটা দেখার মতো দৃশ্য! আমিও যে ভয় পাই নি তা না, কিন্তু জানালার বাইরের দৃশ্য এমন মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলো যে ভয় টা ঠিকমতো শেকড় গেড়ে বসতে পারে নাই আরকি।
দরজার বাইরে বের হয়ে মুগ্ধতা আরো বাড়লো। সময়টা দুপুরের একটু আগে। চমৎকার ঝকঝকে রোদ, এরপরেও যেই আকাশ-উপত্যকার মাঝ দিয়ে আমরা এসেছি সেইটা এরইমধ্যে মেঘের আড়ালে চলে গেছে। দূরে ধাপে ধাপে উঁচু হয়ে যাওয়া পাহাড়- ওপরদিকে মেঘে ঢাকা। একপাশে পাহাড়ের গায়ে কেল্লাটাইপ কিছু একটা দেখা গেলো, ভেবে নিলাম এইটাই তাহলে পারোর সেই বিখ্যাত যং হবে। টারম্যাকে নামতে নামতেই মনে হলো লোনলি প্লানেটে পড়ে আসা কথাটা- এই পিচঢালা অংশটুকুই নাকি পুরো দেশের সবচে লম্বা, সবচে সোজা আর সবচে সমতল জায়গা।
ততক্ষণে প্লেনের ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেছে, আমার আশেপাশের সহযাত্রীরাও আমার মতোই নির্বাক- আর ওইসময়েই ধ্বক করে খেয়াল করলাম ব্যপারটা।
চারপাশ প্রায় নিঃশব্দ! ব্যাগেজ কার্টটা যদ্দুর মনে হয় ইলেক্ট্রিক ছিলো, টারম্যাকের ওপর ওইটার চাকার মৃদু ঘষটানোর আওয়াজ, আর দূরে পর্বতের ফাঁক দিয়ে বয়ে চলা হাওয়ার শোঁ শোঁ শব্দ ছাড়া আর কোন কিছুর আওয়াজ নেই। মানুষের কথাবার্তা, যন্ত্রপাতির গুঞ্জন, গাড়ির হর্ণ- কিচ্ছু না! এইটা কি আসলেই একটা এয়ারপোর্ট? এইখানে দাঁড়িয়েই নিচু বাউন্ডারি ওয়ালের বাইরে এয়ারপোর্টের পার্কিঙ লটটা দেখা যাচ্ছে। গোটাবিশেক গাড়ি- সব চুপচাপ।
ইমিগ্রেশন অফিসটা বাইরে থেকে দেখতে ঠিক একটা ছোটখাটো গুম্ফার মতো, শুধু ভেতরে গেলেই মনে হয় এইটা একটা সরকারি অফিস। ঢোকার সময়েই দরজার দুই পাশে রাজার পোর্ট্রেট- স্বাগত জানানোর ভঙ্গিতে, আর দেয়ালজুড়ে মারাত্মকরকমের সুন্দর সব থাঙ্কা পেইন্টিংস!
paro airport
ভালো লাগা আরো বেড়ে গেলো যখন ইমিগ্রেশানে শাদা চামড়াদের থেকে বেশি খাতির আমরা বাংলাদেশিরা পেলাম। যদিও আমাদের ভিসা মাত্র পনেরো দিনের- তারপরেও সেইটা অন অ্যারাইভাল, আর অন্যসব বিদেশিদের মতো আমাদের কোন নির্দিষ্ট ট্যুর প্রোগ্রামের মধ্যে দিয়ে আসতে হচ্ছে না। ভূটান ট্যুরিস্টের সঙ্খ্যা একটু নিয়ন্ত্রণ করে, আর ওদের মটো হচ্ছে হাই ভ্যালু লো ইমপ্যাক্ট ট্যুরিজম। ওরা খুবই কালচারালি সেন্সিতিভ আর অতিরক্ত ট্যুরিস্টের বিরূপ প্রভাব যাতে দেশে না পড়ে, সেইজন্য সমস্ত বিদেশি ট্যুরিস্টকেই একটা নির্দিষ্ট ট্যুর গ্রুপের সাথে আগে থেকে ঠিক করা ভ্রমণসূচী অনুযায়ী ঘুরতে হয়। আর এইখানে অনেক সময়েই প্রত্যেক জনের প্রত্যেক দিন দুইশ ডলারের আশেপাশে লেগে যায়। এইজন্যেই মনে হয় নেপাল বা ইন্ডিয়ার মতন অল্পবয়সী ট্যুরিস্ট দেখলাম না বললেই চলে- বেশিরভাগই সত্তোরোর্ধ্ব রিটায়ার্ড বুড়োবুড়ি ।
সৌভাগ্যক্রমে ইন্ডিয়ান আর বাংলাদেশী নাগরিকেরা আবার এই নিয়মের মধ্যে পড়ে না। তাই আমরা সহজেই অনেকটা অল্প পয়সায় ঘুরে বেড়াতে পেরেছিলাম। আর এমনিতেও আমরা ছিলাম সরকারী অতিথি, সার্ক অঞ্চলের অর্থোপেডিক চিকিৎসকদের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে নিমন্ত্রণ পেয়ে, তাই ওইদিকেও কিছু সুবিধে ছিলো।
ব্যাগপত্র গুছিয়ে নিয়ে যখন বাইরে বের হলাম, আমাদের নাম ছাপা কাগজ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা আমাদের গাইড কাম ড্রাইভার ভদ্রলোকের সাথেদেখা হলো। অন্য সবার মতনই ভুটানের জাতীয় পোষাক পরে আছে, যেইটার নাম হলো ‘ঘো’ আর অনেকটা হাতা গোটানো রঙচঙে বাথরোবের মতো দেখতে। ভদ্রলোকের নাম উগেইন। উনি নিজেই বাবার বড় স্যুটকেসটা টানতে টানতে নিয়ে একটা লেক্সাস হ্যারিয়ার এসইউভির পেছনে তুলে ফেললেন। তারপরে দুই পাশে বার্লির ক্ষেত আর বনে ছাওয়া পথ, যার পাশে অনেকখানি জায়গা জুড়ে আবার পারো চু (চু মানে নদী) ও পাশে পাশে অনেকদূর চলে গেছে, পেরিয়ে শহরের একটু বাইরে আমাদের থাকার জায়গায় এসে পড়লাম।
দেখা গেলো যে উগেইন শুধু আমাদের ড্রাইভার প্লাস গাইডই না, সে নিজেই এই রিসোর্টের মালিক! আরো জানা গেলো সে একজন প্রাক্তন ফুটবলার। জাতীয় দলে খেলেছে, ক্যাপ্টেনও ছিলো কিছু দিনের জন্য। ইনজুরিতে পড়ে খেলা ছেড়ে দিয়ে এখন নিজের পৈতৃক বাড়িটাকে রিসোর্টে কনভার্ট করে, আর থিম্পুতে আরেকটা হোটেল চালু করে এখন চুটিয়ে হোটেলের বিজনেস করছে।
আমার এই তুচ্ছ লেখালেখির সাথে পরিচিত যারা, তাদের অনেকেই জানেন যে জাতীয় দলের প্রাক্তন ফুটবলার (এবং অধিনায়ক) দের সাথে আমার দেখাসাক্ষাত ঠিক স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে হয় না। এবং সেই অভিজ্ঞতাও যে খুব সুখকর তা না। কিন্তু এই একজন জাতীয় দলের প্রাক্তন ফুটবলার (এবং অধিনায়ক) এর সাথে সাক্ষাতটা আমার অতীতের সব তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দিতে সাহায্য করেছে- এতে কোনোই সন্দেহ নেই।
উগেইনের রিসোর্ট দেখে তো ভালো লাগলোই, একতলা লম্বা একটা এল শেইপড দালান, সামনে বিশাল উঠোন আর বাগান, বেশ বড় বড় ঘর। উঠোনের মাঝখানে একটা মন্দিরমতো জিনিস। ভেতরে মাখনের প্রদীপ জ্বলছে। সামনে রাস্তা পেরিয়ে বার্লির ক্ষেত, তার একটু দূর থেকেই বল শুরু হয়েছে। বনের মধ্যে কুয়াশার মত কি জানি একটা জিনিস আটকে আছে যেইটা পরে বুঝলাম যে আসলে মেঘ। কিন্তু আসল কাহিনী হইলো যে ঘরে দেখি ফ্রি ওয়াইফাই কানেকশন আছে। স্পিডও দুর্দান্ত! ভূটানের মতো আপাতদৃষ্টিতে এইরকম ব্যাকডেটেড জায়গাতে এইরকম টেকনোলজি দেখে আমি একটু অবাকই হইলাম- এইটা স্বীকার করতেই হবে। অবাক আরো ভালো মতো হলাম যখন ঘন্টাখানেক পরে শহরে গিয়ে সব কাগজ মানে পাসপোর্ট ছবি এইসব দিয়েও পনেরো মিনিটের মধ্যেই ভূটানিজ টেলিকম তাশি সেল এর একটা সিম কিনে সেইটা অ্যাক্টিভেটও করে ফেলতে পারলাম।
doggy!!!! <3
রিসোর্টে দেখা এনার সঙ্গে
the town of paro
শহর
পারো শহরের একমাত্র বড় রাস্তাটা ১৯৮৫ তে বানানো হয়। আর পুরো শহরটা এতোই ছোট যে পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখতে আধঘন্টার বেশি লাগে না। আর শহরটার ওপর ছায়া মেলে রয়েছে বিখ্যাত পারো যং। যং (dzong) এর অর্থ করা যেতে পারে ফোরট্রেস-মনাস্টেরি। একাধারে দুর্গ আর সন্ন্যাসীদের আবাসস্থল। মূল মন্দিরকে ঘিরে একটা কমপ্লেক্সের মতন গড়ে ওঠে, যেইটাতে সরকারী অফিস, সেই অঞ্চলের আদালত থেকে শুরু করে স্কুল পরযন্ত থাকে। পুরো ভূটানেই এইরকম ছোট-বড় যং এ ভর্তি। আর বড় যংগুলো অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সেন্টার হিসেবেও কাজ করে। যেমন এই পারো র যং, বা আরেকটা শহর পুনাখা’র যং- যেইটা আগে প্রাচীন রাজধানী ছিলো।
শহরের মূল সড়কটা ধরে দক্ষিণ দিকে গেলে পাঁচটা চোর্তেন আর আর্চারি গ্রাউন্ড পেরিয়ে গেলেই পারো যং এ যাওয়ার জন্য একটা কাঠের সেতু আছে। যদিও এখন মূল ফটকের পাশ দিয়ে গাড় যাওয়ার জন্য নদীর অন্যপাশ ঘুরে একটা আলাদা সড়ক করা হয়েছে- উৎসবে পার্বণে এই পুরোনো সেতুওয়ালা পথটাই ব্যবহার করা হয়। আমরা যখন গেলাম ওইসময় রিস্টোরেশান এর জন্য সেতুটা বন্ধ ছিলো, তাই পরে যং এর ওপরতলার একটা ঘরের জানালা থেকে এই ছবিটা তোলা হয়
the bridge
পারো যং ভূটানের অন্যতম সুন্দর আর বড় যং। ভূটানিজ স্থাপত্যকলার একটা উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে ধরা হয় এইটাকে। প্রাথমিকভাবে গুরু পদ্মসম্ভব এর প্রতিষ্ঠা করা একটা মঠের চারদিকে এই যং গড়ে তোলার কাজ শুরু করা হয় ১৬৪৪ এর দিকে। পারো যং এর অফিশিয়াল নাম হলো রিনচেন পুং যং- যার অর্থ করা যেতে পারে রত্নের স্তুপের ওপর অবস্থিত যং। আমি তো নাম শুনেই খুশি হয়ে গেছিলাম, জিজ্ঞেস করলাম যে রত্নপেটিকাভরা গুপ্তকক্ষের সন্ধান পাওয়া টাওয়া গেছে নাকি কখনো। উত্তর শুনে হতাশই হলাম অবশ্য।
Paro (Ringpung) Dzong
পারো যং
the entrance of dzong\
প্রবেশপথে লামা’র দল
এইখানে কয়দিন আগে পর্যন্তও ভূটানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ছিলো, এখন অবশ্য পুরো প্রশাসনিক অংশটাকেই মিউজিয়াম করে ফেলা হয়েছে। ভেতরে ঢুকে রকমসকম দেখে অবশ্য চোখ টেরিয়ে যাওয়ার দশা হলো। প্রথমেই একটা বেশ বড় উঠোন, মানে যাকে কোর্টইয়ার্ড বলে, পাথর দিয়ে বাঁধাই করা। এর চারদিকে ঘিরে কাঠের লাল, হলুদ আর কমলা রঙের দুইতলা দালান। মাঝখানের মূল মন্দিরটা টিপিকাল তিব্বতি ধরনের ট্রাপেজয়েড শেপ এর শাদা চুনকাম করা দালান। বিশেষ পার্বণের সময় এইটার দেয়াল থেকে একটা আঠারো বর্গমিটারের থাঙ্কা ঝুলিয়ে দেয়া হয়- যেইটা কিনা আবার তিনশো বছরের পুরোনো!
the monk
paro dzong
ornate windows
কেন্দ্রীয় মন্দিরের জানালা
Untitled
entrance of the central chapel
কেন্দ্রীয় মন্দিরের প্রবেশপথ
অবসর
দুই সাধু ক্যারম খেলছিলেন মনে হয়
monk
আর এক সাধু উঁকিঝুঁকি মারছেন
courtyard
মূল চত্বর
DSC06066
acolyte with amulets
তাবিজ বিক্রেতা বাচ্চা সাধু
প্রথম দিনে এই পারো যং দেখেই মোটামুটি আমাদের বজ্রাহত অবস্থা! তারপরে শহরে হালকা হাঁটাহাটি করেই দিন কাটিয়ে দেয়া হলো। ছোট্ট শহরে হাঁটাহাটি করেই বা কতক্ষণ আর কাটানো যাবে। তবে ঘুরে ঘুরে কিছু ছবি তোলা হলো আরকি।
)
ভূটানের লোকজন খুবই মরিচপ্রেমী মানুষ দেখা গেলো
frame II
নিঃসংগ দোকানী
schools out!
পুলাপান স্কুল থেকে ভিজে ভিজেই ফিরছে
Untitled
ইনি অবাক হয়ে দেখছিলেন এই কালো মোটা পাগলাটাইপের আজব চেহারার এক বিদেশীকে হাসি
kid with funny hat
আর ইনি হলেন আগেরজনের ভাই হাসি
frame I
ইনি দুনিয়াদারী নিয়ে বেশ উদাসীন বলে মনে হচ্ছে হাসি
sunshine
শেষ বিকেলে রোদ আর মেঘের খেলা
ঘুরেফিরে উগেইনের আড্ডায় ফিরে এসে প্ল্যান করা হলো ভূটানের আইকন বিখ্যাত টাইগার্স নেস্ট মনাস্টেরি দেখতে যাবো পরের দিন।
সেই গল্পও পরের বার হবে আশা করি হাসি

YOUR NAMEAbout Me
আসসালামু আলাইকুম। নবীন বাংলা ব্লগ সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে স্বাগতম। আসলে এই ব্লগ সাইটটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। এবং আমি এই সাইটের এডমিন, মূলত ব্লগিং প্রাকটিস এবং মুক্ত জ্ঞাণ চর্চার জন্যই এই সাইটটি ওপেন করেছি। আমার সাইটের পোস্টগুলো অন্যান্য সুনাম খ্যাত ব্লগ সাইটে সমূহে পাবলিশ করে থাকি তথারুপ টেকটিউন্স, টিউনারপেইজ। ইনশাআল্লাহ যতদিন বেঁচে থাকব নবীন বাংলা ব্লগে লেখালেখি করার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। এখানে অন্যান্য লেখকদের বাছাই করা পোস্টগুলো পাবলিশ করা হয়। এবং ইচ্ছা করলে আপনিও এই ব্লগের অতিথি লেখক হিসাবে শুরু করতে পারেন।পরিশেষে আমার সাইট কিংবা প্রকাশিত লেখা সম্পর্কে কোন আপনাদের অভিযোগ, মতামত, পরামর্শ থাকলে তা সাদরে গ্রহন করা হবে। আবারো ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা সবাইকে!!
Follow : | | Facebook | Twitter

Post a Comment

 
Top