এন্ড্রয়েড ফোন কেনার পর নতুন ইউজাররা যে সবার প্রথম যে সমস্যায় পড়েন তা হলো ব্যাটারি লাইফ। হেল্পগ্রুপ বা সাইটগুলোতে প্রায়ই জিজ্ঞাসা করা হয়- আমার ফোনের ব্যাটারির চার্জ থাকে না, কি করলে ব্যাটারির চার্জ থাকবে? আমি নিজেও প্রথমে এই ঝামেলায়(!) পড়েছিলাম। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আজকে লিখতে বসলাম।
এন্ড্রয়েড ফোনের চার্জ থাকা বা না থাকা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। আপনি সারাদিন কতক্ষণ ফোন ব্যবহার করেন, কিভাবে ব্যবহার করেন এসকল বিষয়গুলো মাথায় রেখে তারপর হিসাব করতে হবে আপনার ফোনের ব্যাটারি লাইফ স্বাভাবিক নাকি। তার আগে জেনে নেওয়া যাক কোন ফ্যাক্টরগুলো বেশি ব্যাটারি খরচ করেঃ
যদি নেটওয়ার্ক না থাকে তাহলে আরও বেশি ব্যাটারি যাবে, কারন তখন আপনার ফোন স্ট্রং নেটওয়ার্ক পাওয়ার জন্য বার বার চেষ্টা করতে থাকবে।
Wi-Fi চালু রাখলে সেটি কিছুক্ষন পরপর Wi-Fi নেটওয়ার্ক সার্চ করবে, যা দ্রুতই আপনার ফোনের ব্যাটারি খরচ করবে। একই কথা Bluetooth এর জন্যও প্রযোজ্য।
অর্থাৎ মোট কথা হচ্ছে আপনি যদি আপনার ফোন ব্যবহার করেন তাহলে চার্জ যাবেই, স্বাভাবিক ব্যাপার। এটা থামানো সম্ভব না। আপনি ফোন ইউজও করবেন, আবার চাইবেন চার্জ যাবে না তাহলে নিউক্লিয়ার পাওয়ারড ব্যাটারি লাগাতে হবে।
এখন কথা হচ্ছে ফোনের চার্জ কতক্ষণ/ কতদিন থাকাটা স্বাভাবিক। সেই একই কথা – আপনার ফোনের ইউসেজের উপর ডিপেন্ড করে। বেশি ইউজ করলে কম সময় চার্জ থাকবে, কম ইউজ করলে বেশিক্ষণ। এটা সঠিক ভাবে বলা সম্ভব না। আবার আপনার ব্যাটারির mAh কত সেটার উপরেও নির্ভর করে ব্যাটারি কতক্ষণ সাপোর্ট দেবে।
আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হচ্ছে, আপনার ডিভাইসের মডেলের স্বাভাবিক ব্যাটারি লাইফের সাথে কম্পেয়ার করতে আপনার নিজের ব্যাটারি লাইফের। যদি দেখেন আপনি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি কম ব্যাটারি লাইফ পাচ্ছেন তাহলে বুঝবেন আপনাকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
নিচে কিছু ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া হলো যেখানে বিভিন্ন ডিভাইসের তুলনামূলক ব্যাটারি লাইফ দেখানো হয়েছেঃ
http://blog.laptopmag.com/smartphones-best-battery-life?slide=2
Laptop সাইটে কতগুলো ব্র্যান্ডের ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের মধ্যে কম্পেয়ার করা হয়েছে LAPTOP TEST এর মাধ্যমে। এই টেস্টের মধ্যে ছিল ৪০% স্ক্রিন ব্রাইটনেসে 4G নেটওয়ার্কে ওয়েব সার্ফিং। ব্যাটারি লাইফের দিক দিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করছে LG G2 . এর ব্যাটারি লাইফ ছিল ১৩ ঘন্টা ৪৪ মিনিট।
Should My Battery Last This Long ? : http://forums.androidcentral.com/htc-one-x/295408-should-my-battery-last-long.html
How long does your smartphone battery last? : http://androidforums.com/android-lounge/527900-how-long-does-your-smartphone-battery-last.html
এগুলো দেখার পরও যদি আপনার মনে হয় আপনার ফোনের ব্যাটারির mAh ও ব্যবহার কনসিডার করে আপনার ব্যাটারি ব্যাকআপ বেশি পাওয়া উচিৎ তাহলে কি করবেন? কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আপনি ব্যাটারি বাঁচানোর চেষ্টা করতে পারেন, তবে কথা একটাই ফোন যদি হেভি ইউজ করেন তাহলে ব্যাটারি যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
তাহলে আসুন জেনে নেই ব্যাটারি বাঁচানোর কিছু টিপ্সঃ
Play Store Download link
Juicedefnder Ultimate
JuiceDefender কনফিগার করার জন্য নিচের লিঙ্কগুলো দেখতে পারেনঃ
http://www.juicedefender.com/reference/
http://www.juicedefender.com/howto/
JuiceDefender Ultimate Settings???
এছাড়া নিচের লিঙ্কগুলোতে আরও বিস্তারিত বলা আছে, দেখে আসতে পারেন। আর গুগল তো আছেই।
http://www.techradar.com/news/phone-and-communications/mobile-phones/12-android-battery-life-tips-and-tricks-697772
http://www.pcmag.com/article2/0,2817,2367542,00.asp
http://www.talkandroid.com/48421-android-101-06-more-than-20-battery-tips-and-tricks-every-android-user-should-know-about/
http://www.tunerpage.com/archives/224824
তবে সব কথার শেষ কথা- যত বেশি ইউজ তত কম ব্যাটারি। আশা করি আপনাদের কিছুটা হলেও সাহায্য করতে পেরেছি।
এন্ড্রয়েড ফোনের চার্জ থাকা বা না থাকা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। আপনি সারাদিন কতক্ষণ ফোন ব্যবহার করেন, কিভাবে ব্যবহার করেন এসকল বিষয়গুলো মাথায় রেখে তারপর হিসাব করতে হবে আপনার ফোনের ব্যাটারি লাইফ স্বাভাবিক নাকি। তার আগে জেনে নেওয়া যাক কোন ফ্যাক্টরগুলো বেশি ব্যাটারি খরচ করেঃ
১। Wireless Technology:
এন্ড্রয়েড ফোনে যে সকল ওয়্যারলেস প্রযুক্তি আছে সে গুলো অনেক বেশি ব্যাটারি খরচ করে। আপনি ফোনের অনেকক্ষন কথা বললে চার্জ শেষ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। আপনি যদি 2G ব্যবহার না করে 3G ব্যবহার করেন, তাহলে ব্যাটারি তুলনামূলকভাবে বেশি খরচ হবে। 4G (যদিও দেশে নাই) ব্যবহার করলে আরও বেশি।যদি নেটওয়ার্ক না থাকে তাহলে আরও বেশি ব্যাটারি যাবে, কারন তখন আপনার ফোন স্ট্রং নেটওয়ার্ক পাওয়ার জন্য বার বার চেষ্টা করতে থাকবে।
Wi-Fi চালু রাখলে সেটি কিছুক্ষন পরপর Wi-Fi নেটওয়ার্ক সার্চ করবে, যা দ্রুতই আপনার ফোনের ব্যাটারি খরচ করবে। একই কথা Bluetooth এর জন্যও প্রযোজ্য।
২। Screen Brightness:
আপনি যদি আপনার ফোনের স্ক্রিন ব্রাইটনেস সবসময় ১০০% এ রেখে দেন তাহলে ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি শেষ হবে। কারন উজ্জ্বল আলো ছড়ানোর জন্য অনেক ব্যাটারি/শক্তি লাগবে।৩। Live Wallpaper:
আপনারা অনেকেই এন্ড্রয়েডে লাইভ ওয়ালপেপার দিয়ে রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু এই জিনিসও ব্যাটারি খরচের পেছনে ভূমিকা রাখে।৪। Gaming & Video:
এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকক্ষণ গেম খেললে বা মুভি দেখলে ব্যাটারি যাবেই। নেটে লাইভ স্ট্রিমিং বা অনলাইন গেম খেললেও ব্যাটারি খরচ হবে অনেক।৫। Google GPS & Location Service:
সব এন্ড্রয়েড ফোনেই গুগলের জিপিএস এবং লোকেশন সার্ভিস থাকে। এগুলো চালু করে রাখলে ফোন কিছুক্ষণ পরপর অযথাই আপনার লোকেশন গুগলে কাছে পাঠিয়ে synchronize করে, যেটা আপনার ফোনের চার্জ নষ্ট করে।৬। Synchronization:
ফোনে Gmail এবং অন্য একাউন্ট সিনক্রোনাইজ করে রাখলে সেগুলো নির্দিষ্ট সময় পরপর আপডেট নেয় যা অনেক ব্যাটারি কনজিউমিং।৭। Auto Update:
ফোনে অটো আপডেট চালু রাখলে এপ্লিকেশন গুলো আপনার অজান্তেই আপডেট নেবে, ফলাফল চার্জ শেষ।৮। Application:
আপনি অযথাই অনেকগুলো এপ্লিকেশন চালু করে রাখলে সেগুলো আপনার ফোনের চার্জ এমনিই শেষ করবে।অর্থাৎ মোট কথা হচ্ছে আপনি যদি আপনার ফোন ব্যবহার করেন তাহলে চার্জ যাবেই, স্বাভাবিক ব্যাপার। এটা থামানো সম্ভব না। আপনি ফোন ইউজও করবেন, আবার চাইবেন চার্জ যাবে না তাহলে নিউক্লিয়ার পাওয়ারড ব্যাটারি লাগাতে হবে।
এখন কথা হচ্ছে ফোনের চার্জ কতক্ষণ/ কতদিন থাকাটা স্বাভাবিক। সেই একই কথা – আপনার ফোনের ইউসেজের উপর ডিপেন্ড করে। বেশি ইউজ করলে কম সময় চার্জ থাকবে, কম ইউজ করলে বেশিক্ষণ। এটা সঠিক ভাবে বলা সম্ভব না। আবার আপনার ব্যাটারির mAh কত সেটার উপরেও নির্ভর করে ব্যাটারি কতক্ষণ সাপোর্ট দেবে।
আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হচ্ছে, আপনার ডিভাইসের মডেলের স্বাভাবিক ব্যাটারি লাইফের সাথে কম্পেয়ার করতে আপনার নিজের ব্যাটারি লাইফের। যদি দেখেন আপনি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি কম ব্যাটারি লাইফ পাচ্ছেন তাহলে বুঝবেন আপনাকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
নিচে কিছু ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া হলো যেখানে বিভিন্ন ডিভাইসের তুলনামূলক ব্যাটারি লাইফ দেখানো হয়েছেঃ
http://blog.laptopmag.com/smartphones-best-battery-life?slide=2
Laptop সাইটে কতগুলো ব্র্যান্ডের ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসের মধ্যে কম্পেয়ার করা হয়েছে LAPTOP TEST এর মাধ্যমে। এই টেস্টের মধ্যে ছিল ৪০% স্ক্রিন ব্রাইটনেসে 4G নেটওয়ার্কে ওয়েব সার্ফিং। ব্যাটারি লাইফের দিক দিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করছে LG G2 . এর ব্যাটারি লাইফ ছিল ১৩ ঘন্টা ৪৪ মিনিট।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে Nokia 1520, ব্যাটারি লাইফ ১১ ঘন্টা ২৮ মিনিট।
PocketNow সাইটে করা হয়েছে ভোটাভুটি। দেখে নিন কারেন্ট ফলাফলঃ
এছাড়া আরও কিছু সাইটে বিভিন্ন ইউজাররা প্রশ্ন করেছেন তাদের ব্যাটারি লাইফ নিয়ে। এগুলো পড়লেও আপনারা জানতে পারবেন আপনার ব্যাটারির সাপোর্ট স্বাভাবিক নাকি। সাধারন ইউসেজে ১২-১৬ ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ খুবই স্বাভাবিক।Should My Battery Last This Long ? : http://forums.androidcentral.com/htc-one-x/295408-should-my-battery-last-long.html
How long does your smartphone battery last? : http://androidforums.com/android-lounge/527900-how-long-does-your-smartphone-battery-last.html
এগুলো দেখার পরও যদি আপনার মনে হয় আপনার ফোনের ব্যাটারির mAh ও ব্যবহার কনসিডার করে আপনার ব্যাটারি ব্যাকআপ বেশি পাওয়া উচিৎ তাহলে কি করবেন? কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আপনি ব্যাটারি বাঁচানোর চেষ্টা করতে পারেন, তবে কথা একটাই ফোন যদি হেভি ইউজ করেন তাহলে ব্যাটারি যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
তাহলে আসুন জেনে নেই ব্যাটারি বাঁচানোর কিছু টিপ্সঃ
১। Un-install unnecessary apps:
নতুন ফোনে অনেক অদরকারী এপ্লিকেশন ইনস্টল করা থাকবে যেগুলো আপনার ব্যবহার না করলেও চলবে। সেগুলো আন-ইন্সটল করে দিন। অনেক এপ্লিকেশন থাকবে সিস্টেম অ্যাপ হিসেবে, এগুলো এমনিতে আই-ইন্সটল করতে পারবেন না। এগুলো আন-ইন্সটল করতে হলে ডিভাইসে রুট পারমিশন লাগবে।২। Screen Brightness, Screen Timeout এবং Live Wallpaper:
এই দুটো জিনিস কেন ব্যাটারি খরচ করে তা আগেই বলা হয়েছে। স্ক্রিন ব্রাইটনেস সবসময় Auto তে দিয়ে রাখবেন এবং চেষ্টা করবেন লাইভ ওয়ালপেপার ইউজ না করার। ভালো হয় যদি ডার্ক ব্যাকগ্রাউন্ড ইউজ করেন তাহলে। আর স্ক্রিন টাইম আউট কম দিয়ে রাখুন।৩। Wi-Fi, Bluetooth:
প্রয়োজন না হলে এগুলো অফ করে রাখুন। অনেক সময় দেখা যায় আপনার অজান্তেই মোবাইলে ওয়াই-ফাই হটস্পট চালু হয়ে থাকে। এ ব্যাপার গুলো খেয়াল রাখবেন। ব্লু-টুথ শুধু মাত্র ফাইল ট্রান্সফারের সময়ই ইউজ করবেন।৪। Internet Connection:
মোবাইল ডাটা দরকার না হলে অফ করে রাখুন। এতে আপনার ডাটাও বাঁচবে, ব্যাটারিও বাঁচবে।৫। Widgets:
কিছু widgets আছে যেগুলো নেট থেকে ডাটা নামিয়ে কাজ করে, এগুলো সবসময় ডাটা সিনক্রোনাইজ করার চেষ্টা করতে থাকে। খুব প্রয়োজন না হলে এগুলো ব্যবহার করবেন না।৬। Mail, Facebook synchronization:
ফোনে যে ফেসবুক এপ্লিকেশন এবং Gmail app থাকে সেগুলোর রিফ্রেশ রেট ম্যানুয়াল দিয়ে রাখুন। এতে আপনি যখন নোটিফিকেশন চাইবেন, শুধু তখনই ডাটা খরচ হবে।৭। Battery Monitor:
ডিভাইসে Settings > Battery তে গিয়ে দেখুন কোন এপ্লিকেশন গুলো বেশি ব্যাটারি ব্যবহার করছে। যদি কোনটা অপ্রয়োজনীয় মনে হয় তাহলে বন্ধ বা আন-ইন্সটল করে দিন।৮। GPS এবং Synchronization:
গুগলে Location Service এবং Synchronization বন্ধ করে দিন Settings > Accounts & sync Settings > Location services এবং Settings > Accounts & sync থেকে।৯। ব্যাটারি সেভার অ্যাপঃ
ব্যাটারি বাঁচানোর অন্যতম উপায় হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা এপ্লিকেশন বন্ধ করা আর ব্যাকগ্রাউন্ড ডাটা বন্ধ করা। এর জন্য আপনি বিভিন্ন রকম এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। আমার ইউজ করা সেরা এপ্লিকেশন হচ্ছে JuiceDefender. এর মাধ্যমে আপনি ব্যাটারি লাইফ ১.৫ – ১.৮ গুণ বাড়াতে পারেন, যদি সঠিক কনফিগারেশন করতে পারেন।Play Store Download link
Juicedefnder Ultimate
JuiceDefender কনফিগার করার জন্য নিচের লিঙ্কগুলো দেখতে পারেনঃ
http://www.juicedefender.com/reference/
http://www.juicedefender.com/howto/
JuiceDefender Ultimate Settings???
আপনার ডিভাইস রুট করা থাকলে নিচের স্টেপ গুলো ফলো করতে পারেন:
#Greenify:
Greenify এর কাজ হচ্ছে আপনার সিলেক্ট করা এপ্লিকেশন গুলোকে Hibernate মোডে নিয়ে যাওয়া। অর্থাৎ আপনি নিজে ইউজ করা না পর্যন্ত এপ্লিকেশনগুলো চালু হবে না। Juicedefnder এর সাথে Greenify ইউজ করলে ব্যাটারি লাইফ অনেক ইম্প্রুভ করবে।#SetCPU:
এটার মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের CPU, Overclock বা Underclock/Undervolt করতে পারবেন। যখন লং টাইমের জন্য ফোন ইউজ করবেন না তখন Underclock করে রেখে দেবেন।#Titanium Backup:
এটার মাধ্যমে সিস্টেম এপ্লিকেশনগুলো আন-ইন্সটল করতে পারবেন। আন-ইন্সটল করতে না চাইলে Freeze করতে পারবেন। তাহলে এপ্লিজেশনগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে চলবে না। তবে সেগুলো আর ইউজ করতে পারবেন না, যতক্ষণ না Un-freeze করছেন।এছাড়া নিচের লিঙ্কগুলোতে আরও বিস্তারিত বলা আছে, দেখে আসতে পারেন। আর গুগল তো আছেই।
http://www.techradar.com/news/phone-and-communications/mobile-phones/12-android-battery-life-tips-and-tricks-697772
http://www.pcmag.com/article2/0,2817,2367542,00.asp
http://www.talkandroid.com/48421-android-101-06-more-than-20-battery-tips-and-tricks-every-android-user-should-know-about/
http://www.tunerpage.com/archives/224824
তবে সব কথার শেষ কথা- যত বেশি ইউজ তত কম ব্যাটারি। আশা করি আপনাদের কিছুটা হলেও সাহায্য করতে পেরেছি।



Whether or not an Android phone is charged depends on a lot of things. How long do you use the phone all day, how do you use these things in mind then you have to calculate whether the battery life of your phone is normal. Before that, let's find out which factors consume more battery
ReplyDeletegta 5 apk